"সাকাম" Sakam bridge নেওড়া নদীর উপর_কালিম্পং এর গরুবাথান ব্লকে। এমনিতে সবাই আকছার গরুবাথান ঘুরতে যায়, গরুবাথান থেকে কেউ চলে যায় লাভার দিকে বা কেউ চলে যায় ঝান্ডির দিকে। গরুবাথান থেকে সরাসরি সামসিং মেটেলি যাওয়ার কমচালু রাস্তায় ঢালু চা বাগান পেরিয়ে জঙ্গলের মধ্যে এই সাকাম ব্রীজটা। গরুবাথান ঢোকার আগেই ডান হাতে কলেজের পাশ দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আগে পড়বে বুড়িখোলা (মালনদী) এর উপর আছে দেবোত্তম ব্রিজ, (গুগল অনুযায়ী) _ তারপর জঙ্গল পেরিয়ে সাকাম। দুটিই অসাধারণ, সবুজ সৌন্দর্যে ভরপুর, শান্ত, বেজায় নিরিবিলি_ আছে শুধু ঠান্ডা পরিষ্কার জলের কলকল শব্দ আর কিছু পাখির ডাক। জানিনা, এখন কি অবস্থায় আছে ব্রিজ দুটো। নতুন ছবিতে দেখেছিলাম পোস্টার ব্যানারে ভরে গেছে। প্রসঙ্গত বলে রাখি, এই সাকাম ব্রিজে আমার আসা ২০০৯ সালের ৫ই জানুয়ারি, একপ্রকার রাস্তা ভুল করেই এবং সামসিং এর দিক থেকে। কোনো মানুষজন ছিল না, চারিদিকে শুধু ঘন জঙ্গল, সাথে বাচ্চাকাচ্চা- ফ্যামিলি, যার জন্য ফটাফট ফিরে গিয়েছিলাম সুনতালেখোলা। লোকাল একজনের কাছ থেকে শুনে ওই ব্রিজে চলে গিয়েছিলাম কিন্তু ওটা যে সাকাম ব্রিজ ওই মুহূর্তে কেউ বলে থাকলেও, পরে মাথা থেকে আউট হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে সাকাম নামটি শুনেছি এবং মিলিয়েছি, জলপাইগুড়িতে থাকা আমার এক বন্ধু সুব্রতর কাছ থেকে। ও একবার পিকনিক করে গিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিল। তখন ব্রিজটাকে চিনতে পেরেছিলাম। কিছুকাল আগে আমি, Sanjoy Sinha নির্মাল্য Nirmallya Shil আর দিপেন্দ্র Dipendar Shaw একদিন ঘুরতে ঘুরতেই পৌঁছে গিয়েছিলাম সাকাম ব্রিজ, টার্গেটে ছিল না । সেদিন গরুবাথানের দিকে এগোতে মাথায় নামটা হঠাৎ ক্লিক করলে সঞ্জয়দের বলাতে রাজি হয়ে গিয়েছিল। বাকিদের প্রবলেম হয় না , সবকিছুতেই সব সময় হ্যাঁ হয়ে থাকে। সঞ্জয়কে বলতেই হয়, কারন গাড়িটা ওই টানে, ওই চাপ নেয়, আর আমরা বড় ভরসা পাই। এই রাস্তাটাই এগিয়ে গিয়ে যে নেওড়া ড্যাম বা সুনতালেখোলা বা সামসিং এর দিকে জুড়বে ঐদিন প্রথম জেনেছিলাম। আমাদের মতো আনকোরাদের কাছে ঐদিন একটা আবিষ্কার আবিষ্কার অহংকার ছিল। দেবত্তম ব্রিজ পার করে এগিয়ে যখন সাকামে পৌঁছালাম তখনই প্রথম আমাদের মাথার ব্রেন খুলেছিল, - "আরে এই রাস্তাটা তো নেওড়া ড্যাম হয়ে সামসিং চলে যাবে।" আসলে ততদিনে নেওড়াড্যাম, সুনতালে খোলা, রকি আইল্যান্ড, মৌচুকি ফরেস্ট বাংলো, ইনফিনিটি ভিউ পয়েন্ট, ভুজেলগাঁও, এদিকে ডালিমটার, অ্যাম্বিয়ক... মোটামুটি মুখস্ত হয়ে গেছে। তাই "তার" জুড়তে অসুবিধে হয়নি।
"সাকাম" Sakam bridge নেওড়া নদীর উপর_কালিম্পং এর গরুবাথান ব্লকে। এমনিতে সবাই আকছার গরুবাথান ঘুরতে যায়, গরুবাথান থেকে কেউ চলে যায় লাভার দিকে বা কেউ চলে যায় ঝান্ডির দিকে। গরুবাথান থেকে সরাসরি সামসিং মেটেলি যাওয়ার কমচালু রাস্তায় ঢালু চা বাগান পেরিয়ে জঙ্গলের মধ্যে এই সাকাম ব্রীজটা। গরুবাথান ঢোকার আগেই ডান হাতে কলেজের পাশ দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আগে পড়বে বুড়িখোলা (মালনদী) এর উপর আছে দেবোত্তম ব্রিজ, (গুগল অনুযায়ী) _ তারপর জঙ্গল পেরিয়ে সাকাম। দুটিই অসাধারণ, সবুজ সৌন্দর্যে ভরপুর, শান্ত, বেজায় নিরিবিলি_ আছে শুধু ঠান্ডা পরিষ্কার জলের কলকল শব্দ আর কিছু পাখির ডাক। জানিনা, এখন কি অবস্থায় আছে ব্রিজ দুটো। নতুন ছবিতে দেখেছিলাম পোস্টার ব্যানারে ভরে গেছে। প্রসঙ্গত বলে রাখি, এই সাকাম ব্রিজে আমার আসা ২০০৯ সালের ৫ই জানুয়ারি, একপ্রকার রাস্তা ভুল করেই এবং সামসিং এর দিক থেকে। কোনো মানুষজন ছিল না, চারিদিকে শুধু ঘন জঙ্গল, সাথে বাচ্চাকাচ্চা- ফ্যামিলি, যার জন্য ফটাফট ফিরে গিয়েছিলাম সুনতালেখোলা। লোকাল একজনের কাছ থেকে শুনে ওই ব্রিজে চলে গিয়েছিলাম কিন্তু ওটা যে সাকাম ব্রিজ ওই মুহূর্তে কেউ বলে থাকলেও, পরে মাথা থেকে আউট হয়ে গিয়েছিল। পরবর্তীতে সাকাম নামটি শুনেছি এবং মিলিয়েছি, জলপাইগুড়িতে থাকা আমার এক বন্ধু সুব্রতর কাছ থেকে। ও একবার পিকনিক করে গিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছিল। তখন ব্রিজটাকে চিনতে পেরেছিলাম। কিছুকাল আগে আমি, Sanjoy Sinha নির্মাল্য Nirmallya Shil আর দিপেন্দ্র Dipendar Shaw একদিন ঘুরতে ঘুরতেই পৌঁছে গিয়েছিলাম সাকাম ব্রিজ, টার্গেটে ছিল না । সেদিন গরুবাথানের দিকে এগোতে মাথায় নামটা হঠাৎ ক্লিক করলে সঞ্জয়দের বলাতে রাজি হয়ে গিয়েছিল। বাকিদের প্রবলেম হয় না , সবকিছুতেই সব সময় হ্যাঁ হয়ে থাকে। সঞ্জয়কে বলতেই হয়, কারন গাড়িটা ওই টানে, ওই চাপ নেয়, আর আমরা বড় ভরসা পাই। এই রাস্তাটাই এগিয়ে গিয়ে যে নেওড়া ড্যাম বা সুনতালেখোলা বা সামসিং এর দিকে জুড়বে ঐদিন প্রথম জেনেছিলাম। আমাদের মতো আনকোরাদের কাছে ঐদিন একটা আবিষ্কার আবিষ্কার অহংকার ছিল। দেবত্তম ব্রিজ পার করে এগিয়ে যখন সাকামে পৌঁছালাম তখনই প্রথম আমাদের মাথার ব্রেন খুলেছিল, - "আরে এই রাস্তাটা তো নেওড়া ড্যাম হয়ে সামসিং চলে যাবে।" আসলে ততদিনে নেওড়াড্যাম, সুনতালে খোলা, রকি আইল্যান্ড, মৌচুকি ফরেস্ট বাংলো, ইনফিনিটি ভিউ পয়েন্ট, ভুজেলগাঁও, এদিকে ডালিমটার, অ্যাম্বিয়ক... মোটামুটি মুখস্ত হয়ে গেছে। তাই "তার" জুড়তে অসুবিধে হয়নি।