Shuru
Apke Nagar Ki App…
ওয়াকফ আসলে কী? কেন উদ্বিগ্ন মুসলিম সমাজ? প্রশ্নের মুখে মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের সদস্য মোঃ কামরুজ্জামান |
MD TV
ওয়াকফ আসলে কী? কেন উদ্বিগ্ন মুসলিম সমাজ? প্রশ্নের মুখে মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের সদস্য মোঃ কামরুজ্জামান |
- User7618Hadipur Chuprijharaনাon 20 April
- User5579Bolpur Sriniketan, Birbhum🤝on 20 April
- AsrafulKaliachak - I, Maldah👏on 20 April
- User2124Tufanganj - I, Coochbehar👏on 20 April
- SuhanaBolpur Sriniketan, Birbhum👏on 19 April
- SuhanaBolpur Sriniketan, Birbhum👏on 19 April
- SuhanaBolpur Sriniketan, Birbhum👏on 19 April
More news from Cooch Behar and nearby areas
- শীতলকুচি বাজারে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩টি স্টলবিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর শুভ উদ্বোধন হলো।1
- शिकार समझकर सामने लगे हिरण के पोस्टर पर मगरमच्छ टूट पड़ा। पूरी ताकत लगाने के बाद भी जब उसे समझ आया कि यह असली शिकार नहीं बल्कि सिर्फ एक पोस्टर है, तब तक देर हो चुकी थी। न शिकार मिला, न इज़्ज़त बची। इस मज़ेदार पल का वीडियो सोशल मीडिया पर तेजी से वायरल हो रहा है और लोग बेचारे मगरमच्छ के लिए हंसते-हंसते तरस भी खा रहे हैं। #ViralVideo #FunnyReels #Wildlife #Crocodile #PosterFail #FunnyMoment #InternetLaughs1
- পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷ পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।1
- Post by Shaadi Karo1
- ভরতপুরে সোহানা খুনে : তদন্তের নামে পুলিশি হয়রানি ও মারধরের অভিযোগে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের1
- Post by Gouranga Majumder1
- বাংলাদেশি ক্রিকেটারকে কোটি টাকার চুক্তি, অথচ উপেক্ষিত ত্রিপুরার প্রতিভা—প্রশ্ন তুললেন মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য” ত্রিপুরার রাজপরিবারের সদস্য ও টিপরা মথা দলের নেতা মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য এক সামাজিক মাধ্যমের পোস্টে ক্রিকেট ও জাতীয় মর্যাদা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, একদিকে বাংলাদেশি এক ক্রিকেটার কোটি টাকার চুক্তি পাচ্ছেন, অন্যদিকে ভারতের প্রতিভাবান ক্রিকেটার মণি শংকর মুরাসিং-এর মতো খেলোয়াড়রা উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছেন। মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্যের প্রশ্ন—ভারত কি তার নিজস্ব প্রতিভাদের যথাযথ সম্মান দিচ্ছে? পাশাপাশি তিনি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, টিপরা মথা দলই কেন একাধিক ইস্যুতে প্রকাশ্যে কথা বলছে, যখন অন্যরা নীরব—তা নিয়েও জাতির আত্মসম্মান ও জাতীয় পরিচয় নিয়ে ভাবনার আহ্বান জানান তিনি। 👉 এই মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক ও ক্রীড়ামহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।1
- শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈষ্ণবনগর এর ষোলো মাইলে অনুষ্ঠিত হওয়া ‘পরিবর্তন যাত্রা’-র সভামঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে তীব্র ভাষায় হুঁশিয়ারি দিলেন দক্ষিণ মালদহ সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সহ-সভাপতি তারক ঘোষ। বক্তব্য রাখতে গিয়ে তাঁর একাধিক মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। সভামঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তারক ঘোষ অভিযোগ করেন, বর্তমান রাজ্য প্রশাসনের আমলে পশ্চিমবঙ্গে নারী সুরক্ষা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে তাঁর দাবি। এই প্রসঙ্গ টেনে তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যেরও সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী বারবার মহিলাদের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বাইরে না বেরোনোর মতো মন্তব্য করেছেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং নারীর স্বাধীনতার পরিপন্থী। বক্তব্যের এক পর্যায়ে তারক ঘোষ মহিলাদের উদ্দেশে বেফাঁস মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, রাজ্যের মা-বোনদের হাতে লাঠি ও ঝাঁটা তুলে নিয়ে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এমনকি তাদেরকে পেটাতেও হবে। তাঁর দাবি, এই পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করার দায়িত্ব মহিলাদের হাতেই রয়েছে। এছাড়াও মানুষ এবারে পরিবর্তন চাইছে। আর ২০২৬ এ এ রাজ্যের জনগণ তৃণমূলকে বিসর্জন দেবে। তিনি আরও বলেন, মহিলাদের স্বাধীনতা ও সম্মান সবার আগে হওয়া উচিত। কিন্তু বর্তমান তৃণমূলের শাসনকালে তা একেবারেই নেই বলে অভিযোগ করেন তিনি। তারক ঘোষের দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় এলে নারী সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং মহিলাদের উন্নয়ন ও অগ্রগতি দ্রুততার সঙ্গে নিশ্চিত করা হবে। বিজেপির সুশাসনে রাজ্যে নারীর সম্মান ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।1