logo
Shuru
Apke Nagar Ki App…
  • Latest News
  • News
  • Politics
  • Elections
  • Viral
  • Astrology
  • Horoscope in Hindi
  • Horoscope in English
  • Latest Political News
logo
Shuru
Apke Nagar Ki App…

on 12 September
user_Sawanp Malakar
Sawanp Malakar
Psychologist North Tripura•
on 12 September

  • user_User4636
    User4636
    Panisagar, North Tripura
    😂
    on 14 September
More news from West Tripura and nearby areas
  • Post by Gouranga Majumder
    1
    Post by Gouranga Majumder
    user_Gouranga Majumder
    Gouranga Majumder
    Photographer West Tripura•
    16 hrs ago
  • বাংলাদেশি ক্রিকেটারকে কোটি টাকার চুক্তি, অথচ উপেক্ষিত ত্রিপুরার প্রতিভা—প্রশ্ন তুললেন মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য” ত্রিপুরার রাজপরিবারের সদস্য ও টিপরা মথা দলের নেতা মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য এক সামাজিক মাধ্যমের পোস্টে ক্রিকেট ও জাতীয় মর্যাদা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, একদিকে বাংলাদেশি এক ক্রিকেটার কোটি টাকার চুক্তি পাচ্ছেন, অন্যদিকে ভারতের প্রতিভাবান ক্রিকেটার মণি শংকর মুরাসিং-এর মতো খেলোয়াড়রা উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছেন। মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্যের প্রশ্ন—ভারত কি তার নিজস্ব প্রতিভাদের যথাযথ সম্মান দিচ্ছে? পাশাপাশি তিনি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, টিপরা মথা দলই কেন একাধিক ইস্যুতে প্রকাশ্যে কথা বলছে, যখন অন্যরা নীরব—তা নিয়েও জাতির আত্মসম্মান ও জাতীয় পরিচয় নিয়ে ভাবনার আহ্বান জানান তিনি। 👉 এই মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক ও ক্রীড়ামহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।
    1
    বাংলাদেশি ক্রিকেটারকে কোটি টাকার চুক্তি, অথচ উপেক্ষিত ত্রিপুরার প্রতিভা—প্রশ্ন তুললেন মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য”
ত্রিপুরার রাজপরিবারের সদস্য ও টিপরা মথা দলের নেতা মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য এক সামাজিক মাধ্যমের পোস্টে ক্রিকেট ও জাতীয় মর্যাদা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলেছেন।
তিনি বলেন, একদিকে বাংলাদেশি এক ক্রিকেটার কোটি টাকার চুক্তি পাচ্ছেন, অন্যদিকে ভারতের প্রতিভাবান ক্রিকেটার মণি শংকর মুরাসিং-এর মতো খেলোয়াড়রা উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছেন।
মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্যের প্রশ্ন—ভারত কি তার নিজস্ব প্রতিভাদের যথাযথ সম্মান দিচ্ছে? পাশাপাশি তিনি প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, টিপরা মথা দলই কেন একাধিক ইস্যুতে প্রকাশ্যে কথা বলছে, যখন অন্যরা নীরব—তা নিয়েও জাতির আত্মসম্মান ও জাতীয় পরিচয় নিয়ে ভাবনার আহ্বান জানান তিনি।
👉 এই মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক ও ক্রীড়ামহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।
    user_Gomati Express
    Gomati Express
    Newspaper publisher West Tripura•
    18 hrs ago
  • ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬-কে সুশৃঙ্খল, নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে শনিবার আগরতলার সেক্রেটারিয়েটের দুই নম্বর হলঘরে অনুষ্ঠিত হল রাজ্যস্তরের প্রস্তুতি বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা সরকারের জনজাতি কল্যাণ, হস্ততাঁত–হস্তশিল্প ও রেশম দপ্তরের মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গোমতী জেলার শীর্ষ প্রশাসনিক আধিকারিকরা, বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধি এবং নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার কর্তারা। বৈঠকে মেলা উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতির প্রতিটি দিক খুঁটিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে যাতায়াত ব্যবস্থা, পানীয় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা, পর্যটন প্রচার এবং সাংস্কৃতিক আয়োজন—কোনও ক্ষেত্রই আলোচনার বাইরে থাকেনি।সভায় মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা স্পষ্ট ভাষায় জানান, “ডুম্বুর তীর্থমুখ কেবল একটি ধর্মীয় সমাবেশ নয়—এটি আমাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও পর্যটকের নিরাপত্তা এবং সুবিধাই হবে প্রশাসনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।” তিনি নির্দেশ দেন, মেলা প্রাঙ্গণ ও সংলগ্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, সুসংহত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য আগাম ও কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।একই সঙ্গে স্থানীয় জনজাতি শিল্পীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। হস্ততাঁত ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনী ও বিপণনের মাধ্যমে যাতে মেলার অর্থনৈতিক সুফল সরাসরি স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছয়, সে বিষয়েও দিকনির্দেশ দেন মন্ত্রী।প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী মাসগুলিতে ধারাবাহিক সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে প্রস্তুতিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে। রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজন ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬—এবারও যেন শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও ঐতিহ্যের সুষম মেলবন্ধনে স্মরণীয় হয়ে ওঠে, সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে প্রশাসন।
    1
    ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬-কে সুশৃঙ্খল, নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে শনিবার আগরতলার সেক্রেটারিয়েটের দুই নম্বর হলঘরে অনুষ্ঠিত হল রাজ্যস্তরের প্রস্তুতি বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা সরকারের জনজাতি কল্যাণ, হস্ততাঁত–হস্তশিল্প ও রেশম দপ্তরের মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গোমতী জেলার শীর্ষ প্রশাসনিক আধিকারিকরা, বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধি এবং নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার কর্তারা।
বৈঠকে মেলা উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতির প্রতিটি দিক খুঁটিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে যাতায়াত ব্যবস্থা, পানীয় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা, পর্যটন প্রচার এবং সাংস্কৃতিক আয়োজন—কোনও ক্ষেত্রই আলোচনার বাইরে থাকেনি।সভায় মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা স্পষ্ট ভাষায় জানান, “ডুম্বুর তীর্থমুখ কেবল একটি ধর্মীয় সমাবেশ নয়—এটি আমাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও পর্যটকের নিরাপত্তা এবং সুবিধাই হবে প্রশাসনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।” তিনি নির্দেশ দেন, মেলা প্রাঙ্গণ ও সংলগ্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, সুসংহত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য আগাম ও কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।একই সঙ্গে স্থানীয় জনজাতি শিল্পীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। হস্ততাঁত ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনী ও বিপণনের মাধ্যমে যাতে মেলার অর্থনৈতিক সুফল সরাসরি স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছয়, সে বিষয়েও দিকনির্দেশ দেন মন্ত্রী।প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী মাসগুলিতে ধারাবাহিক সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে প্রস্তুতিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে। রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজন ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬—এবারও যেন শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও ঐতিহ্যের সুষম মেলবন্ধনে স্মরণীয় হয়ে ওঠে, সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে প্রশাসন।
    user_News On Tiprasa
    News On Tiprasa
    Journalist Sepahijala•
    10 hrs ago
  • শীতলকুচি বাজারে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩টি স্টলবিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর শুভ উদ্বোধন হলো।
    1
    শীতলকুচি বাজারে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩টি স্টলবিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর শুভ উদ্বোধন হলো।
    user_Sazzad Hossain Ahmed
    Sazzad Hossain Ahmed
    Journalist Cooch Behar•
    10 hrs ago
  • शिकार समझकर सामने लगे हिरण के पोस्टर पर मगरमच्छ टूट पड़ा। पूरी ताकत लगाने के बाद भी जब उसे समझ आया कि यह असली शिकार नहीं बल्कि सिर्फ एक पोस्टर है, तब तक देर हो चुकी थी। न शिकार मिला, न इज़्ज़त बची। इस मज़ेदार पल का वीडियो सोशल मीडिया पर तेजी से वायरल हो रहा है और लोग बेचारे मगरमच्छ के लिए हंसते-हंसते तरस भी खा रहे हैं। #ViralVideo #FunnyReels #Wildlife #Crocodile #PosterFail #FunnyMoment #InternetLaughs
    1
    शिकार समझकर सामने लगे हिरण के पोस्टर पर मगरमच्छ टूट पड़ा। पूरी ताकत लगाने के बाद भी जब उसे समझ आया कि यह असली शिकार नहीं बल्कि सिर्फ एक पोस्टर है, तब तक देर हो चुकी थी। न शिकार मिला, न इज़्ज़त बची। इस मज़ेदार पल का वीडियो सोशल मीडिया पर तेजी से वायरल हो रहा है और लोग बेचारे मगरमच्छ के लिए हंसते-हंसते तरस भी खा रहे हैं।
#ViralVideo #FunnyReels #Wildlife #Crocodile #PosterFail #FunnyMoment #InternetLaughs
    user_द संक्षेप
    द संक्षेप
    Media company Alipurduar•
    11 hrs ago
  • পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷ পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।
    1
    পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷
পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।
    user_News
    News
    Malda•
    11 hrs ago
  • Post by Shaadi Karo
    1
    Post by Shaadi Karo
    user_Shaadi Karo
    Shaadi Karo
    Murshidabad•
    13 hrs ago
  • पुलियो मुक्त भारत के गठन पर सिपाहीजला में प्रेस वार्ता** आजाद भारत के निर्माण के उद्देश्य से शनिवार की दोपहर सिपाहीजला जिला प्रशासन कार्यालय में एक संवाददाता सम्मेलन का आयोजन किया गया. संवाददाता सम्मेलन में सिपाहीजला जिले के जिलाधिकारी डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल और जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ. देबाशीष दास उपस्थित थे। संवाददाता सम्मेलन में जिला आयुक्त डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल ने बताया कि 21 अगस्त से 23 अगस्त तक जिले के शून्य से पांच वर्ष तक के सभी बच्चों के बीच विशेष पोलियो टीकाकरण कार्यक्रम अपनाया गया है. इस कार्यक्रम के माध्यम से जिले के हर बच्चे को टीकाकरण के दायरे में लाने के लक्ष्य के साथ प्रशासन और स्वास्थ्य विभाग मिलकर काम करेंगे. उन्होंने आगे कहा कि जिले के सुदूरवर्ती इलाकों से लेकर शहरी इलाकों तक हर टीकाकरण केंद्र पर पर्याप्त उपाय किये गये हैं, ताकि कोई भी बच्चा टीकाकरण से वंचित न रह जाये. उन्होंने यह भी कहा कि इस कार्यक्रम को सफल बनाने के लिए अभिभावकों की जागरूकता एवं सहयोग बहुत जरूरी है. जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ देबाशीष दास ने पत्रकारों को टीकाकरण कार्यक्रम के तकनीकी पहलुओं और स्वास्थ्य विभाग की तैयारियों के बारे में जानकारी दी. ---
    1
    पुलियो मुक्त भारत के गठन पर सिपाहीजला में प्रेस वार्ता**
आजाद भारत के निर्माण के उद्देश्य से शनिवार की दोपहर सिपाहीजला जिला प्रशासन कार्यालय में एक संवाददाता सम्मेलन का आयोजन किया गया. संवाददाता सम्मेलन में सिपाहीजला जिले के जिलाधिकारी डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल और जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ. देबाशीष दास उपस्थित थे।
संवाददाता सम्मेलन में जिला आयुक्त डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल ने बताया कि 21 अगस्त से 23 अगस्त तक जिले के शून्य से पांच वर्ष तक के सभी बच्चों के बीच विशेष पोलियो टीकाकरण कार्यक्रम अपनाया गया है. इस कार्यक्रम के माध्यम से जिले के हर बच्चे को टीकाकरण के दायरे में लाने के लक्ष्य के साथ प्रशासन और स्वास्थ्य विभाग मिलकर काम करेंगे.
उन्होंने आगे कहा कि जिले के सुदूरवर्ती इलाकों से लेकर शहरी इलाकों तक हर टीकाकरण केंद्र पर पर्याप्त उपाय किये गये हैं, ताकि कोई भी बच्चा टीकाकरण से वंचित न रह जाये. उन्होंने यह भी कहा कि इस कार्यक्रम को सफल बनाने के लिए अभिभावकों की जागरूकता एवं सहयोग बहुत जरूरी है.
जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ देबाशीष दास ने पत्रकारों को टीकाकरण कार्यक्रम के तकनीकी पहलुओं और स्वास्थ्य विभाग की तैयारियों के बारे में जानकारी दी.
---
    user_News On Tiprasa
    News On Tiprasa
    Journalist Sepahijala•
    12 hrs ago
View latest news on Shuru App
Download_Android
  • Terms & Conditions
  • Career
  • Privacy Policy
  • Blogs
Shuru, a product of Close App Private Limited.