Shuru
Apke Nagar Ki App…
কেবা বলেছিল হিন্দু নাকি বিজেপির দল কোথায় আজ তারা?বিজিপি আজ কেন কিছু বলছে না বাঙালি জাতির উপর এত অত্যাচার নিপীড়ন নির্যাতন হচ্ছে কিছুই কি তাদের চোখে পরে না। তারাও ভাবে যে এরা বাংলাদেশী জবাব কোথায় এদের?
RAJU DADA
কেবা বলেছিল হিন্দু নাকি বিজেপির দল কোথায় আজ তারা?বিজিপি আজ কেন কিছু বলছে না বাঙালি জাতির উপর এত অত্যাচার নিপীড়ন নির্যাতন হচ্ছে কিছুই কি তাদের চোখে পরে না। তারাও ভাবে যে এরা বাংলাদেশী জবাব কোথায় এদের?
More news from Nadia and nearby areas
- খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার1
- ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬-কে সুশৃঙ্খল, নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে শনিবার আগরতলার সেক্রেটারিয়েটের দুই নম্বর হলঘরে অনুষ্ঠিত হল রাজ্যস্তরের প্রস্তুতি বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা সরকারের জনজাতি কল্যাণ, হস্ততাঁত–হস্তশিল্প ও রেশম দপ্তরের মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গোমতী জেলার শীর্ষ প্রশাসনিক আধিকারিকরা, বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধি এবং নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার কর্তারা। বৈঠকে মেলা উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতির প্রতিটি দিক খুঁটিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে যাতায়াত ব্যবস্থা, পানীয় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা, পর্যটন প্রচার এবং সাংস্কৃতিক আয়োজন—কোনও ক্ষেত্রই আলোচনার বাইরে থাকেনি।সভায় মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা স্পষ্ট ভাষায় জানান, “ডুম্বুর তীর্থমুখ কেবল একটি ধর্মীয় সমাবেশ নয়—এটি আমাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও পর্যটকের নিরাপত্তা এবং সুবিধাই হবে প্রশাসনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।” তিনি নির্দেশ দেন, মেলা প্রাঙ্গণ ও সংলগ্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, সুসংহত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য আগাম ও কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।একই সঙ্গে স্থানীয় জনজাতি শিল্পীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। হস্ততাঁত ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনী ও বিপণনের মাধ্যমে যাতে মেলার অর্থনৈতিক সুফল সরাসরি স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছয়, সে বিষয়েও দিকনির্দেশ দেন মন্ত্রী।প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী মাসগুলিতে ধারাবাহিক সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে প্রস্তুতিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে। রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজন ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬—এবারও যেন শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও ঐতিহ্যের সুষম মেলবন্ধনে স্মরণীয় হয়ে ওঠে, সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে প্রশাসন।1
- নরেন্দ্র মোদির সভা দেখতে গিয়ে তাহেরপুরে রেলে কাটা পড়ে মারা গেলেন তিনজন রেল সুত্রের খবর এনাদের প্রত্যেকের ই বাড়ি মুরশিদাবাদে1
- #iPhone13 #RainbowDisplay #DisplayReplacement #iPhoneRepairexpert #MobileRepair #MoboSavior #Purulia #TrustedRepair1
- আজ খড়গপুর ২২৮ বিধানসভার অন্তর্গত ৪ নং কলাইকুন্ডা অঞ্চলর পাচুরুলিয়া মোড় থেকে দিদির 'উন্নয়নের পাঁচালি' র প্রচার গাড়ির শুভঃ সূচনা করলেন খড়গপুর ২২৮ গ্রামীন বিধানসভার বিধায়ক সম্মানীয় শ্রী দীনেন রায় মহাশয় সঙ্গে ছিলেন ব্লক সভাপতি ,ব্লক সহ-সভাপতি , অঞ্চল সভাপতি, সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ তারি বিশেষ মুহূর্ত। #UnnoyonerPachali #Medinipur #খড়গপুর #Kharagpur #AITC #TMC #AllIndiaTrinamoolCongress #MamataBanerjee #AbhishekBanerjee ##Kharagpurassembly4
- এগরা পৌরসভা আস্থা ভোট1
- বাড়ির সামনে থেকে শিক্ষকের বাইক চুরি ! সিসি ক্যামেরায় চুরির ঘটনাটি ধরা পড়ার পড়েও অধরা দুষ্কৃতিরা। থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হওয়ার তিনদিন পরেও কোনও কিনারা না হওয়ায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন তিনি।চুরির ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার সকালে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার মহেন্দ্রপুর গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সাত সকালে শিক্ষক মহম্মদ কামারুজ্জামান নিজের বাড়ির সামনে বাইক রেখে নামাজ পড়ছিলেন। অর্ধেক ঘন্টা পর এসে দেখেন বাইকটি নেই। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যাচ্ছে দুই দুষ্কৃতী তাঁর বাইকের হ্যান্ডেলের লক ভেঙে বাইকটি চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে । শিক্ষক কামারুজ্জামান বলেন,মহেন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয়েরর পাশে দেদার বিক্রি হচ্ছে ব্রাউন সুগার। বহিরাগত দুষ্কৃতীদের আড্ডা বাড়ছে এলাকায়। নেশার টাকা যোগাড় করতে তারা এই ধরনের চুরির কাজ করছে। পুলিশ প্রশাসন কঠোর হাতে ব্যবস্থা না নিলে এলাকায় আরও চুরির সংখ্যা বাড়বে। দুষ্কৃতিদের একেরপর এক এই ধরনের কান্ডে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে।1
- ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে মালদহের সুজাপুর বিধানসভা মুখ্যমন্ত্রী কে আমরা উপহার দিয়েছিলাম। ২০২৬ এর নির্বাচনে আরো বিপুল ভোটে এই বিধানসভা আমরা উপহার দিব মুখ্যমন্ত্রীকে। তার প্রস্তুতি আমরা ইতিমধ্যেই শুরু করে ফেলেছি। মূলত তাকে সামনে রেখেই কালিয়াচক এক নম্বর ব্লক কিষান ক্ষেত মজদুর তৃণমূল কংগ্রেসের বাৎসরিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হল। স্থানীয় দারিয়াপুর স্টান্ডে আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠানের। এদিনের সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ দোলা সেন,সংগঠনের রাজ্য সভাপতি পূর্ণেন্দু ঘোষ, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী তাজমুল হোসেন, সংগঠনের রাজ্য কমিটির সদস্য মোঃ কুরবান শেখ সহ অন্যান্যরা। উল্লেখ্য ইতিমধ্যেই কৃষকদের স্বার্থে গোটা জেলা জুড়েই কাজ করে চলেছে কিষান ক্ষেত মজদুর তৃণমূল কংগ্রেস কমিটি। কৃষকদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা থেকে তাদের পাশে দাঁড়ানো তার মধ্যে অন্যতম। এদিন এই ব্লক বাৎসরিক সম্মেলনে সংগঠনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। সেই সঙ্গে আগামী ২৬ র বিধানসভা নির্বাচনে কিষান ক্ষেত মজদুর সংগঠনের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা করা হয়।1
- খেলার মঞ্চ থেকে জনপ্রিয় হিন্দি সিনেমার ডায়লগ উল্লেখ করে ইঙ্গিত পূর্ণ মন্তব্য। আগামী তিন চার দিনের মধ্যে বড় চমকের ঘোষণা। ফের তৃণমূল নেতাদের প্রশংসা। মন্ত্রী তাজমুলের গড় হরিশ্চন্দ্রপুরে বিশিষ্ট ব্যবসায়ি তথা গত একুশে বিজেপির প্রার্থী মতিউর রহমান।তৃণমূলে যোগদান কার্যত সময়ের অপেক্ষা বলেই মনে করা হচ্ছে। যিনি সামাজিক কল্যাণমূলক কর্মসূচির জন্য এখন গরিবের বন্ধু নামে জনপ্রিয়।হরিশ্চন্দ্রপুর সদর এলাকায় গড়গড়ি মাঠে আদিবাসীদের দাড়া পরিচালিত বীর বিরসা মুন্ডা কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে উপস্থিত হয়ে ছিলেন মতিউর রহমান।তার সাথে ছিলেন প্রাক্তন জেলা পরিষদ সদস্য হেফজুর আলী, জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান। প্রসঙ্গত এলাকায় ক্রীড়া ক্ষেত্রে বারবার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন গরীবের বন্ধু মতিউর রহমান ।এর আগে তিনি বিভিন্ন খেলার মঞ্চ থেকে ২৬ এর বিধানসভা ভোটে টি-টোয়েন্টি খেলা হওয়ার ডাক দিয়েছেন। এবার তিনি জিতবেন এটাও বলেছেন। কিন্তু কোন দলের হয়ে সেটা স্পষ্ট করেননি।তবে বিভিন্ন ঘটনাক্রমে তার তৃণমূলে যোগদানের জল্পনা জোড়ালো হয়েছে।এদিন মঞ্চ থেকে হিন্দি জনপ্রিয় ফিল্মের ডায়লগ উদ্ধৃত করে তিনি বলেন,' ঠাকুর তো গেঁয়ো।' কাকে তিনি ইঙ্গিত করেছেন তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।আর এদিন তার ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য এবং আগামী ২২ তারিখে চমক দেওয়ার ঘোষণা তে চর্চা আরো বেড়েছে।সাথে আজ উপস্থিত তৃণমূল নেতারাও তার প্রশংসা করেন। প্রসঙ্গত রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী তাজমুলের হোসেনের হরিশ্চন্দ্রপুরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জর্জরিত শাসকদল।দলের মধ্যেই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ।এই আবহে সমাজ সেবক হিসেবে জনপ্রিয় স্বচ্ছ ভাব মূর্তির মতিউর রহমান কে সামনে রেখেই গুটি সাজাতে পারে শাসকদল।1