Shuru
Apke Nagar Ki App…
নিউটাউনে সার্বজনীন দুর্গাপুজো ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
KHABOR EKON
নিউটাউনে সার্বজনীন দুর্গাপুজো ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
More news from Malda and nearby areas
- জাকিয়ে পড়েছে শীত । এই হারহিম করা শীতের মাঝে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ালেন "আভা- এক আশার আলো"নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। রবিবার সাত সকালে মালদহের বামনগোলা ব্লকের পাকুয়াহাট গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার গোবরা কুড়ি শ্মশানে ওই কম্বল বিতরন অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। এদিন ওই শ্মশানের সুন্দর মনমুগ্ধ কর পরিবেশে পাকুয়াহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার প্রায় ১৫০জন দুস্থ মহিলা ও পুরুষদের হাতে কম্বল তুলেদেন "আভা- এক আশার আলো"নামে ওই স্বেচ্ছা সেবী সংস্থার সদস্যরা। ওই সংগঠনের এক সদস্য আদর্শ মিশ্র জানান প্রতি বছর এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকি । এবছরও দুঃস্থ মানুষদের হাতে কম্বল তুলে দিলাম। আমরা সারা বছর রক্তদান সহ নানা রকম সমাজ সেবামূলক কাজ করে থাকি।1
- Indian Railway তে Talent যাযাবর_ হয়ে গেলো 😭❗ কেউ এর কদর করে না 🙏😥 সবাই ভাইটির পাশে থাকবেন 🙏♦️🙏1
- বিশ্রামগঞ্জ স্থিত **প্রমোদনগর আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির প্রাঙ্গনে** সিপাহীজলা জেলাভিত্তিক **জাতীয় পোলিও দিবস–২০২৫** উপলক্ষে এক বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সিপাহীজলা জেলার সভাধিপতি **সুপ্রিয়া দাস দত্ত** বলেন, “**শিশুরাই আমাদের আগামীর ভবিষ্যৎ। তাদের সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কোনো রকম ঘাটতি যেন না থাকে, সেই দিকে আমাদের সকলকে সচেতন থাকতে হবে।** পোলিও মুক্ত সমাজ গঠনে এই ধরনের কর্মসূচির গুরুত্ব অপরিসীম।” এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন **চড়িলাম ব্লকের BAC চেয়ারম্যান জাকলু দেববর্মা**, সিপাহীজলা জেলার **CMO ডা. দেবাশীষ দাস**, **ডা. পুজা দেব** সহ স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীরা। কর্মসূচির মাধ্যমে পোলিও টিকাকরণ সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং শিশুদের পোলিও প্রতিরোধে টিকা প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।1
- Post by Salim Sk1
- শীতলকুচি বাজারে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩টি স্টলবিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর শুভ উদ্বোধন হলো।1
- शिकार समझकर सामने लगे हिरण के पोस्टर पर मगरमच्छ टूट पड़ा। पूरी ताकत लगाने के बाद भी जब उसे समझ आया कि यह असली शिकार नहीं बल्कि सिर्फ एक पोस्टर है, तब तक देर हो चुकी थी। न शिकार मिला, न इज़्ज़त बची। इस मज़ेदार पल का वीडियो सोशल मीडिया पर तेजी से वायरल हो रहा है और लोग बेचारे मगरमच्छ के लिए हंसते-हंसते तरस भी खा रहे हैं। #ViralVideo #FunnyReels #Wildlife #Crocodile #PosterFail #FunnyMoment #InternetLaughs1
- #iPhone15 #AutoRestartProblem #WirelessCircuitdamage #iPhoneRepairexpart #MoboSavior #Purulia #TrustedRepair1
- 📱 iPhone 12 Full Body Damage Repair | Power Button Issue | Display Replacement1
- পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷ পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।1