Shuru
Apke Nagar Ki App…
📱 iPhone 12 Full Body Damage Repair | Power Button Issue | Display Replacement
Mohammad Saddam
📱 iPhone 12 Full Body Damage Repair | Power Button Issue | Display Replacement
More news from Hooghly and nearby areas
- আবারও বেশ কিছু ট্রেন বাতিল দশ দিন পুরোটা দেখুন বিস্তারিত জেনে নিন1
- পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷ পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।1
- শীতলকুচি বাজারে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৩টি স্টলবিশিষ্ট একটি বিল্ডিং এর শুভ উদ্বোধন হলো।1
- शिकार समझकर सामने लगे हिरण के पोस्टर पर मगरमच्छ टूट पड़ा। पूरी ताकत लगाने के बाद भी जब उसे समझ आया कि यह असली शिकार नहीं बल्कि सिर्फ एक पोस्टर है, तब तक देर हो चुकी थी। न शिकार मिला, न इज़्ज़त बची। इस मज़ेदार पल का वीडियो सोशल मीडिया पर तेजी से वायरल हो रहा है और लोग बेचारे मगरमच्छ के लिए हंसते-हंसते तरस भी खा रहे हैं। #ViralVideo #FunnyReels #Wildlife #Crocodile #PosterFail #FunnyMoment #InternetLaughs1
- ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬-কে সুশৃঙ্খল, নিরাপদ ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে শনিবার আগরতলার সেক্রেটারিয়েটের দুই নম্বর হলঘরে অনুষ্ঠিত হল রাজ্যস্তরের প্রস্তুতি বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা সরকারের জনজাতি কল্যাণ, হস্ততাঁত–হস্তশিল্প ও রেশম দপ্তরের মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গোমতী জেলার শীর্ষ প্রশাসনিক আধিকারিকরা, বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিনিধি এবং নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য পরিষেবার কর্তারা। বৈঠকে মেলা উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতির প্রতিটি দিক খুঁটিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে যাতায়াত ব্যবস্থা, পানীয় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা, পর্যটন প্রচার এবং সাংস্কৃতিক আয়োজন—কোনও ক্ষেত্রই আলোচনার বাইরে থাকেনি।সভায় মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা স্পষ্ট ভাষায় জানান, “ডুম্বুর তীর্থমুখ কেবল একটি ধর্মীয় সমাবেশ নয়—এটি আমাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও পর্যটকের নিরাপত্তা এবং সুবিধাই হবে প্রশাসনের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।” তিনি নির্দেশ দেন, মেলা প্রাঙ্গণ ও সংলগ্ন এলাকায় পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, সুসংহত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা এবং জরুরি স্বাস্থ্য পরিষেবার জন্য আগাম ও কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।একই সঙ্গে স্থানীয় জনজাতি শিল্পীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়। হস্ততাঁত ও হস্তশিল্পের প্রদর্শনী ও বিপণনের মাধ্যমে যাতে মেলার অর্থনৈতিক সুফল সরাসরি স্থানীয় মানুষের কাছে পৌঁছয়, সে বিষয়েও দিকনির্দেশ দেন মন্ত্রী।প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী মাসগুলিতে ধারাবাহিক সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে প্রস্তুতিকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হবে। রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজন ডুম্বুর তীর্থমুখ মেলা ২০২৬—এবারও যেন শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও ঐতিহ্যের সুষম মেলবন্ধনে স্মরণীয় হয়ে ওঠে, সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে প্রশাসন।1
- Post by Gouranga Majumder1
- 📱 iPhone 12 Full Body Damage Repair | Power Button Issue | Display Replacement1
- শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈষ্ণবনগর এর ষোলো মাইলে অনুষ্ঠিত হওয়া ‘পরিবর্তন যাত্রা’-র সভামঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে তীব্র ভাষায় হুঁশিয়ারি দিলেন দক্ষিণ মালদহ সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সহ-সভাপতি তারক ঘোষ। বক্তব্য রাখতে গিয়ে তাঁর একাধিক মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। সভামঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তারক ঘোষ অভিযোগ করেন, বর্তমান রাজ্য প্রশাসনের আমলে পশ্চিমবঙ্গে নারী সুরক্ষা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কার্যকর কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে তাঁর দাবি। এই প্রসঙ্গ টেনে তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যেরও সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী বারবার মহিলাদের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বাইরে না বেরোনোর মতো মন্তব্য করেছেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং নারীর স্বাধীনতার পরিপন্থী। বক্তব্যের এক পর্যায়ে তারক ঘোষ মহিলাদের উদ্দেশে বেফাঁস মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, রাজ্যের মা-বোনদের হাতে লাঠি ও ঝাঁটা তুলে নিয়ে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এমনকি তাদেরকে পেটাতেও হবে। তাঁর দাবি, এই পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করার দায়িত্ব মহিলাদের হাতেই রয়েছে। এছাড়াও মানুষ এবারে পরিবর্তন চাইছে। আর ২০২৬ এ এ রাজ্যের জনগণ তৃণমূলকে বিসর্জন দেবে। তিনি আরও বলেন, মহিলাদের স্বাধীনতা ও সম্মান সবার আগে হওয়া উচিত। কিন্তু বর্তমান তৃণমূলের শাসনকালে তা একেবারেই নেই বলে অভিযোগ করেন তিনি। তারক ঘোষের দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় এলে নারী সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং মহিলাদের উন্নয়ন ও অগ্রগতি দ্রুততার সঙ্গে নিশ্চিত করা হবে। বিজেপির সুশাসনে রাজ্যে নারীর সম্মান ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হবে বলেও তিনি আশ্বাস দেন।1
- पुलियो मुक्त भारत के गठन पर सिपाहीजला में प्रेस वार्ता** आजाद भारत के निर्माण के उद्देश्य से शनिवार की दोपहर सिपाहीजला जिला प्रशासन कार्यालय में एक संवाददाता सम्मेलन का आयोजन किया गया. संवाददाता सम्मेलन में सिपाहीजला जिले के जिलाधिकारी डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल और जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ. देबाशीष दास उपस्थित थे। संवाददाता सम्मेलन में जिला आयुक्त डॉ. सिद्धार्थ शिव जुसवाल ने बताया कि 21 अगस्त से 23 अगस्त तक जिले के शून्य से पांच वर्ष तक के सभी बच्चों के बीच विशेष पोलियो टीकाकरण कार्यक्रम अपनाया गया है. इस कार्यक्रम के माध्यम से जिले के हर बच्चे को टीकाकरण के दायरे में लाने के लक्ष्य के साथ प्रशासन और स्वास्थ्य विभाग मिलकर काम करेंगे. उन्होंने आगे कहा कि जिले के सुदूरवर्ती इलाकों से लेकर शहरी इलाकों तक हर टीकाकरण केंद्र पर पर्याप्त उपाय किये गये हैं, ताकि कोई भी बच्चा टीकाकरण से वंचित न रह जाये. उन्होंने यह भी कहा कि इस कार्यक्रम को सफल बनाने के लिए अभिभावकों की जागरूकता एवं सहयोग बहुत जरूरी है. जिला स्वास्थ्य अधिकारी डॉ देबाशीष दास ने पत्रकारों को टीकाकरण कार्यक्रम के तकनीकी पहलुओं और स्वास्थ्य विभाग की तैयारियों के बारे में जानकारी दी. ---1