logo
Shuru
Apke Nagar Ki App…
  • Latest News
  • News
  • Politics
  • Elections
  • Viral
  • Astrology
  • Horoscope in Hindi
  • Horoscope in English
  • Latest Political News
logo
Shuru
Apke Nagar Ki App…

খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার

3 hrs ago
user_Sanjit Sarkar
Sanjit Sarkar
Artist Nadia•
3 hrs ago

খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার

More news from Nadia and nearby areas
  • খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার
    1
    খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার
    user_Sanjit Sarkar
    Sanjit Sarkar
    Artist Nadia•
    3 hrs ago
  • নরেন্দ্র মোদির সভা দেখতে গিয়ে তাহেরপুরে রেলে কাটা পড়ে মারা গেলেন তিনজন রেল সুত্রের খবর এনাদের প্রত্যেকের ই বাড়ি মুরশিদাবাদে
    1
    নরেন্দ্র মোদির সভা দেখতে গিয়ে
তাহেরপুরে রেলে কাটা পড়ে
মারা গেলেন তিনজন
রেল সুত্রের খবর 
এনাদের প্রত্যেকের ই বাড়ি
মুরশিদাবাদে
    user_Journalist  Chiranjib  Chatterjee
    Journalist Chiranjib Chatterjee
    Journalist Hooghly•
    16 hrs ago
  • সালারে উনুনের আগুন কেড়ে নিলো : এক প্রতিবন্ধী তরুণীর প্রাণ
    1
    সালারে উনুনের আগুন কেড়ে নিলো : এক প্রতিবন্ধী তরুণীর প্রাণ
    user_রাঢ় বাংলা
    রাঢ় বাংলা
    Reporter Murshidabad•
    7 hrs ago
  • লক্ষণ ঘোষের উদ্যোগে হাতিশালাতে অনুষ্ঠিত হলো এক ধর্মীয় অনুষ্ঠান ।
    1
    লক্ষণ ঘোষের উদ্যোগে হাতিশালাতে অনুষ্ঠিত হলো  এক ধর্মীয়  অনুষ্ঠান ।
    user_KHABOR EKON
    KHABOR EKON
    Kolkata•
    25 min ago
  • Post by Shaadi Karo
    1
    Post by Shaadi Karo
    user_Shaadi Karo
    Shaadi Karo
    Murshidabad•
    19 hrs ago
  • Post by Somj
    1
    Post by Somj
    user_Somj
    Somj
    Teacher South 24 Parganas•
    7 hrs ago
  • জাকিয়ে পড়েছে শীত । এই হারহিম করা শীতের মাঝে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ালেন "আভা- এক আশার আলো"নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। রবিবার সাত সকালে মালদহের বামনগোলা ব্লকের পাকুয়াহাট গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার গোবরা কুড়ি শ্মশানে ওই কম্বল বিতরন অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। এদিন ওই শ্মশানের সুন্দর মনমুগ্ধ কর পরিবেশে পাকুয়াহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার প্রায় ১৫০জন দুস্থ মহিলা ও পুরুষদের হাতে কম্বল তুলেদেন "আভা- এক আশার আলো"নামে ওই স্বেচ্ছা সেবী সংস্থার সদস্যরা। ওই সংগঠনের এক সদস্য আদর্শ মিশ্র জানান প্রতি বছর এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকি । এবছরও দুঃস্থ মানুষদের হাতে কম্বল তুলে দিলাম। আমরা সারা বছর রক্তদান সহ নানা রকম সমাজ সেবামূলক কাজ করে থাকি।
    1
    জাকিয়ে পড়েছে শীত । এই হারহিম করা শীতের মাঝে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ালেন "আভা- এক আশার আলো"নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্যরা। রবিবার সাত সকালে মালদহের  বামনগোলা ব্লকের পাকুয়াহাট  গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার গোবরা কুড়ি শ্মশানে ওই কম্বল বিতরন অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।  এদিন ওই শ্মশানের সুন্দর মনমুগ্ধ কর পরিবেশে পাকুয়াহাট  গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার প্রায় ১৫০জন দুস্থ মহিলা ও পুরুষদের হাতে  কম্বল তুলেদেন "আভা- এক আশার আলো"নামে ওই  স্বেচ্ছা সেবী সংস্থার সদস্যরা। ওই  সংগঠনের এক সদস্য আদর্শ মিশ্র জানান প্রতি বছর এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকি । এবছরও দুঃস্থ মানুষদের হাতে কম্বল তুলে দিলাম। আমরা সারা বছর রক্তদান সহ নানা রকম সমাজ সেবামূলক কাজ করে থাকি।
    user_News
    News
    Malda•
    1 hr ago
  • পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷ পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।
    1
    পৌষ মাসের শুরুতে, শীতও পড়েছে বেশ জমজমাট। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে রাত আর ভোর এখন কুয়াশায় মাখামাখি৷ শেষ রাতে কম্বল মুড়ি দিয়ে সবাই একটু ঘুম নিতে চায়৷ ঠিক তখনই কাজ শুরু হয় শিউলিদের৷ রাত থাকতেই ঘুম থেকে ওঠা, বেশ কিছু মাটির পাত্র নিয়ে কম্বল ছেড়ে বেরিয়ে পড়া৷শুরু হয় অনেক কাজ,গাছে উঠা থেকে৷ আগের দিন গাছে লাগানো পাত্র থেকে রস নিতে হবে৷ সেই রস আবার আগুনে জাল দিতে হবে৷ তৈরি করতে হবে বাঙালির জিভে জল আনা খেজুর গুড়৷
পাটালি হোক বা ঝোলা, খেজুর গুড় শীতের সময় বঙ্গ জীবনের অঙ্গ৷ বড়লোক বা গরিব, প্রতিটি বাড়িতে এই সময় খেজুর গুড় ঢুকবেই৷ বেশি অথবা কম হতে পারে৷ সেই গুড়ের তৈরি পায়েস, পিঠে একবার মুখে দিলেই, আহ! সেই স্বাদের ভাগ হয় না৷ তাই এই সময় প্রচণ্ড ব্যস্ততা পুরাতন মালদার যাত্রাডাঙা গ্রাম পঞ্চায়তের ঈশ্বরগঞ্জ গ্রামে৷ এই গ্রামের কয়েক ঘর বাসিন্দা প্রতি বছর শীতের সময় খেজুর গুড় তৈরি করেন৷ ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই গুড় তৈরি হয়৷ কাজ চলে হোলি পর্যন্ত৷ খাটুনি অনেক এই কাজে৷ ১০ লিটার খেজুর রস থেকে এক কিলো গুড় তৈরি হয়৷ সেই গুড় বাজারে বিকোয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে৷ বাজারে অবশ্য এর থেকেও কম দামে খেজুর গুড় পাওয়া যায়৷ কিন্তু সেই গুড়ে মিশে থাকে চিনি অথবা অন্যকিছু৷ তার স্বাদ ঈশ্বরগঞ্জে তৈরি গুড়ের মতো নয়৷ সকালে ওই গ্রামে গুড় তৈরি করছিলেন এদিন বিজয় সরকার৷ জানালেন, ‘খেজুরের রস সংগ্রহ করার ঝক্কিও বিশেষ কম নয়৷ প্রথমে গাছ কাটতে হয়৷ সেই জায়গায় পাত্র ঝোলাতে হয়৷ সকালে ওই পাত্রে সংগৃহীত রস নিয়ে আসতে হয়৷ তারপর জাল দিয়ে গুড় তৈরি৷ আমাদের নিজের গাছ নেই৷ এবার ১০০টির বেশি খেজুর গাছ লিজে নিয়েছি৷ মালিকদের কাউকে গুড় দিতে হয়, কাউকে বা টাকা৷ এক কিলো গুড় তৈরিতে প্রায় ১০ লিটার রস লাগে৷ আমাদের পরিবার দীর্ঘদিন ধরে এই কাজে যুক্ত৷ জ্ঞান হওয়ার পর থেকে বাবাকে এই কাজ করতে দেখেছি৷ এখন আমরা করছি৷ পরিবারের সবাই এই কাজ করে৷ আমরা ছ’ভাই৷ তিন ভাই একসঙ্গে থাকি৷ দু’ভাই এই কাজ করি৷ এক ভাই ভিনরাজ্যে কাজ করে৷ ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ চলবে হোলি পর্যন্ত৷ গ্রামের ১৭-১৮ জন গুড় তৈরি করে৷ কিন্তু আমরা এখনও পর্যন্ত সরকারি কোনও সহায়তা পাইনি৷ সেটা পেলে আমাদের আরেকটু ভালো হত ব্যবসাকে আরও বড় ভাবে তুলে ধরা যেত ।
    user_News
    News
    Malda•
    17 hrs ago
View latest news on Shuru App
Download_Android
  • Terms & Conditions
  • Career
  • Privacy Policy
  • Blogs
Shuru, a product of Close App Private Limited.