Shuru
Apke Nagar Ki App…
नितिन गडकरी ने कहा गया था टू-व्हीलर पर कोई टोल नहीं लगेगा पर ये वीडियो देखिए — यूरोप का नहीं, यूपी का है — जहाँ बाइक सवारों से ₹70 टोल वसूला जा रहा है। सच्चाई और बयान में इतना फर्क क्यों ? 🤔
MAKKI TV NEWS
नितिन गडकरी ने कहा गया था टू-व्हीलर पर कोई टोल नहीं लगेगा पर ये वीडियो देखिए — यूरोप का नहीं, यूपी का है — जहाँ बाइक सवारों से ₹70 टोल वसूला जा रहा है। सच्चाई और बयान में इतना फर्क क्यों ? 🤔
More news from Sepahijala and nearby areas
- সপ্তাহখানেক পর হঠাৎ মঙ্গলবার ভোরে ঘন কুয়াশার মধ্যে, যাত্রাপুর থানার ওসি সিতি কন্ঠ বর্ধনের নেতৃতে বিশাল বাহিনী নিয়ে থানা এলাকার দুইটি স্থানে নির্বিঘ্নে বিপুল পরিমাণ ফলন্ত গাজা গাছ কেটে ধ্বংস করে দিল এমনটাই দাবি পুলিশের। যাত্রা পুর থানার ওসি জানান, থানার সমস্ত অফিসার, কনস্টেবল স্টাফ, টি এস আর জোয়ান যেমন ১৪ নং ৯ নং এবং ১১ নং ব্যাটালিয়নের জোয়ানদের নিয়ে সকাল সাতটায় জগৎরামপুরের adc ভিলেজের দক্ষিণ তৈছমার জঙ্গলের ১২টি প্লটে গাজা গাছ কাটিং করা হয়। তারপর ফিরে আসা হয় কাঠালিয়ায়। ফের কাঠালিয়া বাণিজ্যিক এলাকার ত্রিমুখী চৌমুহনী থেকে সোনামুড়া বিলোনিয়া বাইপাস সড়ক ধরে উত্তর দিকে প্রায় ১২ কিলোমিটার সড়ক অতিক্রম করে দক্ষিণ পাহাড়পুরের ঠাম্মামুড়ার জঙ্গলে গিয়ে দশটি প্লটে ফলন্ত গাঁজা গাছ কাটিং করা হয়। ওসি জানিয়েছেন যে, তারা যখন গাঁজা বাগানে গিয়ে গাছ কাটিং শুরু করেন তখন নাকি কিছু লোক দূর থেকে প্রত্যক্ষ করেন। তবে , ওসি জানিয়েছেন জোয়ানদের সংখ্যা দেখে গাঁজা বাগানের মালিকরা বাধা দিতে সাহস করেনি। নির্বিঘ্নে সর্বসাকুল্য ২২ টি গাজা বাগানে প্রায় লক্ষাধিক গাছ কেটে বুধবার দিন ঘন কুয়াশার মধ্যেও সফলতা আসে। তিনি আরো জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই জাতীয় অভিযান আগামী দিনেও জারি থাকবে!1
- Post by Gouranga Majumder1
- খবরের থেকেও সেরা খবর খবরের খবর সঞ্জিত সরকার1
- Post by KUTUBUDDINSADAIR1
- Bangladesh Deepu Chandra Das | শুধুই কি ধর্ম নাকি গভীর ষড়যন্ত্র? দিপুর করুন পরিণতিতে চুপ ড: ইউনিস ।1
- চলন্ত কাটোয়া লোকালে রেলযাত্রী হৃদরোগাক্রান্ত হাসপাতালে পাঠালো রেলপুলিশ আজ সন্ধ্যায় গুপ্তিপাড়া ও অম্বিকা কালনার মাঝে জনৈক রেলযাত্রী হৃদরোগাক্রান্ত হয়1
- বাঘের আতঙ্ক, বাঘের মতোই এক বন্য জন্তুর দেখা মিললেও ভয় কাটল না সাধারন মানুষের, কেননা যা ধরা পড়লো সেটি সিভিল ক্যাট1
- মঙ্গলবার শ্রীমন্তপুর বিওপিতে বীরত্বের গাঁথা স্বরূপ আবরণ উন্মোচিত হলো শহীদ কনস্টেবল ঘনাকান্ত নাথের স্মৃতিসৌধ। এই আবক্ষ মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেন বিএফএফ গকুলনগর সেক্টর হেডকোয়াটারের DIG ভি কে কসানা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিএসএফ ৮১ নম্বর ব্যাটেলিয়নের কমান্ডেন্ট রাকেশ সিনহা ,শ্রীমন্তপুর বিওপির কোম্পানি কমান্ডেন্ট সুমিল ভোরা সহ কাস্টমস ও শ্রীমন্তপুর আন্তর্জাতিক স্থল বন্দরের আধিকারিকরা। এদিন প্রথমে বিএসএফ আধিকারিকরা শহীদ জোয়ানের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মৃতিসৌধ এবং আবক্ষ মূর্তির আবরন উন্মোচন করে পুষ্পার্ঘ অর্পণ এবং সেলামী জানান।উল্লেখ্য 9 জুলাই 1989 তারিখে ভারতীয় সীমান্ত রাখি বাহিনীর কনস্টেবল জি কে নাথ অন্যান্য সদস্যদের সাথে রাতের নাকা ডিউটিতে যোগ দেন।10 জুলাই 1989 তারিখে, যখন ডিউটিরত দলটি গোমতী নদীর ধারে বিওপিতে ফিরে আসছিল, তখন জি কে নাথ 4 জন চোরাকারবারীকে ভারতের প্রায় 200 গজ ভেতরে মাথায় পাচার সামগ্রী নিয়ে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যেতে দেখেন। তিনি দলটিকে সতর্ক করেন। কমান্ডারের নির্দেশ পেয়ে, সিকিউরিটি জি কে নাথ এবং অন্য একজন কনস্টেবল গোমতী নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা আখ-খেতের মধ্য দিয়ে চোরাকারবারীদের ধাওয়া করেন। চোরাকারবারীরা তাদের মাথার বোঝা ফেলে বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার জন্য নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রায় ১০০ মিটার প্রশস্ত গোমতী নদী তীব্র স্রোতে প্রবাহিত হচ্ছিল।ঘনাকান্ত নাথ, নিজের জীবনের পরোয়া না করে, নিরস্ত্র অবস্থায় এবং জালের সরঞ্জামগুলি খুলে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং সীমান্ত পিলার নং 2083/8-S এবং সীমান্ত পিলার নং 2083/9-S এর মধ্যে চোরাকারবারীদের ধরার জন্য তাড়া চালিয়ে যান। তিনি নিজের নিরাপত্তার প্রতি সম্পূর্ণ অবহেলা করে বিপদের মুখোমুখি হয়ে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব, উপস্থিতি এবং সাহসের পরিচয় দেন। সাহসিকতার সাথে পাচারকারীদের তাড়া করার সময়, যখন সেনানিবাসের সদস্য ঘনকান্ত নাথ নদীর অপর তীর থেকে প্রায় ২০ গজ দূরে ছিলেন, তখন তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হন এবং নদীতে ডুবে যান।পরে বাংলাদেশ রাইফেলস এর সাথে যোগাযোগ করা হয়। তারা তার মৃতদেহ বাংলাদেশ থেকে উদ্ধার করে পরবর্তী সময় বিএসএফের হাতে হস্তান্তর করে। মাত্র দু বছরের চাকুরী জীবনে জাতির জন্য তাঁর সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য তাকে সালামি জানিয়ে তার বীরগাথা স্মরণীয় করে রাখতে তার আবক্ষ মূর্তি স্থাপিত করা হয় শ্রীমন্তপুর বি ও পি তে।1