কারো বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ, কারো বিরুদ্ধে আবার শ্লীলতাহানি, মারধর গায়ে আগুন দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। আর তার মিথ্যে মামলার ভয়েই গ্রাম ছাড়া প্রায় ৩০ জন গ্রামের বাসিন্দারা। কেউ এক বছর, কেউ আবার দেড় বছর যাবৎ ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছে। আর সেই সমস্ত জমি দখল করে নেওয়া অভিযোগ এলাকারই এক প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল রায়গঞ্জ থানার বড়ুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বড় বড়ুয়া মন্ডলপাড়া এলাকায়। অভিযুক্তরা হলেন মানিকুল রহমান, মহম্মদ মুস্তফা, জব্বর আলী, মুসলিমা খাতুন,সাবানা খাতুন, মালা খাতুনের বিরুদ্ধে তাদের বাড়ি সংশ্লিষ্ট এলাকায়। অভিযুক্তদের উদ্দেশ্য কারো জায়গা দখল করা, কারো পুকুর দখল করা, কারো কাছ থেকে আবার টাকা হাতিয়ে নেওয়া। মিথ্যে অভিযোগে একটি পরিবার ১৬ শতক জমি মুস্তাফার পরিবারকে দিতে বাধ্য হয়েছেন। তারপর তাদের বিরুদ্ধে মামলা তুলেছেন। এলাকার এক সেনাবাহিনী সহ তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মিথ্যা অভিযো দায়ের করেছেন। যারা প্রায় দু বছর হল গ্রামে পাইমারানি। কর্মস্থলে রয়েছেন। কারো সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে হাতে টাকা নিয়ে ফোন পের মাধ্যমে তার কিছু অংশ টাকা ফেরত দেওয়ার পর তাকে ব্ল্যাকমেইল করে। এলাকারই এক সিভিক ভলেন্টিয়ার মইনুদ্দিন আলী সহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে পরপর ছয়টি মিথ্যে মামলা করা হয়েছে। আর সেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য কখনো নয় লক্ষ টাকা , কখনো ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করছেন। আর এই মামলার ফলে তার চাকরিও খোয়াতে হয়েছে। আস্ত একটি গোটা গ্রাম ওই পরিবারের ভয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত। এই প্রসঙ্গে এলাকার এক বাসিন্দা হানিফ মহম্মদ বলেন,“আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দিয়েছিল। আমরা গরিব মানুষ জনমজুরি করে খাই। আমার ১৬ শতক জমি দখল করে নিয়েছে মানিকুল রহমান সহ তার পরিবার প্রতিবাদ করলেই ফের মিথ্যে মামলা দিবে। আমাদের সেই মামলা চালানোর পয়সা নেই। গ্রামের যে সমস্ত মানুষ তাদের এই কার্যকলাপে প্রতিবাদ করে তাদের বিরুদ্ধেই মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়। এলাকার বাসিন্দাদের বক্তব্য, অভিযুক্তরা ধারালো অস্ত্র লাঠি আগ্নেয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের গ্রামের লোকেদের মারতে আসে। অনেক প্রতিবাদীকে মারও খেতে হয়। ওই পরিবারের পেছনে একাধিক প্রভাবশালী থাকায় গ্রামের লোকেদের ভয়ে সিঁটিয়ে থাকতে হয়। সম্প্রতি, পার্শ্ববর্তী একটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়ে ৬০টি গ্রামের বাসিন্দাদের হাঁসের মৃত্যু হয়েছে। গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলীর দু তিন বছরের পুরনো ৫০ টি গাছ কেটে সাফ করে দিয়েছে। তাদের বাঁধা দিতে গেলে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয় হাসেন আলীর তিন সন্তান সহ পরিবারের সদস্যদের। এই প্রসঙ্গে গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলী বলেন,....................................
কারো বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ, কারো বিরুদ্ধে আবার শ্লীলতাহানি, মারধর গায়ে আগুন দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। আর তার মিথ্যে মামলার ভয়েই গ্রাম ছাড়া প্রায় ৩০ জন গ্রামের বাসিন্দারা। কেউ এক বছর, কেউ আবার দেড় বছর যাবৎ ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছে। আর সেই সমস্ত জমি দখল করে নেওয়া অভিযোগ এলাকারই এক প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল রায়গঞ্জ থানার বড়ুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বড় বড়ুয়া মন্ডলপাড়া এলাকায়। অভিযুক্তরা হলেন মানিকুল রহমান, মহম্মদ মুস্তফা, জব্বর আলী, মুসলিমা খাতুন,সাবানা খাতুন, মালা খাতুনের বিরুদ্ধে তাদের বাড়ি সংশ্লিষ্ট এলাকায়। অভিযুক্তদের উদ্দেশ্য কারো জায়গা দখল করা, কারো পুকুর দখল করা, কারো কাছ থেকে আবার টাকা হাতিয়ে নেওয়া। মিথ্যে অভিযোগে একটি পরিবার ১৬ শতক জমি মুস্তাফার পরিবারকে দিতে বাধ্য হয়েছেন। তারপর তাদের বিরুদ্ধে মামলা তুলেছেন। এলাকার এক সেনাবাহিনী সহ তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মিথ্যা অভিযো দায়ের করেছেন। যারা প্রায় দু বছর হল গ্রামে পাইমারানি। কর্মস্থলে রয়েছেন। কারো সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে হাতে টাকা নিয়ে ফোন পের মাধ্যমে তার কিছু অংশ টাকা ফেরত দেওয়ার পর তাকে ব্ল্যাকমেইল করে। এলাকারই এক সিভিক ভলেন্টিয়ার মইনুদ্দিন আলী সহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে পরপর ছয়টি মিথ্যে মামলা করা হয়েছে। আর সেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য কখনো নয় লক্ষ টাকা , কখনো ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করছেন। আর এই মামলার ফলে তার চাকরিও খোয়াতে হয়েছে। আস্ত একটি গোটা গ্রাম ওই পরিবারের ভয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত। এই প্রসঙ্গে এলাকার এক বাসিন্দা হানিফ মহম্মদ বলেন,“আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দিয়েছিল। আমরা গরিব মানুষ জনমজুরি করে খাই। আমার ১৬ শতক জমি দখল করে নিয়েছে মানিকুল রহমান সহ তার পরিবার প্রতিবাদ করলেই ফের মিথ্যে মামলা দিবে। আমাদের সেই মামলা চালানোর পয়সা নেই। গ্রামের যে সমস্ত মানুষ তাদের এই কার্যকলাপে প্রতিবাদ করে তাদের বিরুদ্ধেই মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়। এলাকার বাসিন্দাদের বক্তব্য, অভিযুক্তরা ধারালো অস্ত্র লাঠি আগ্নেয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের গ্রামের লোকেদের মারতে আসে। অনেক প্রতিবাদীকে মারও খেতে হয়। ওই পরিবারের পেছনে একাধিক প্রভাবশালী থাকায় গ্রামের লোকেদের ভয়ে সিঁটিয়ে থাকতে হয়। সম্প্রতি, পার্শ্ববর্তী একটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়ে ৬০টি গ্রামের বাসিন্দাদের হাঁসের মৃত্যু হয়েছে। গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলীর দু তিন বছরের পুরনো ৫০ টি গাছ কেটে সাফ করে দিয়েছে। তাদের বাঁধা দিতে গেলে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয় হাসেন আলীর তিন সন্তান সহ পরিবারের সদস্যদের। এই প্রসঙ্গে গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলী বলেন,....................................
- আমরা 2025 সাল থেকে 2026 সালে পদার্পণ করলাম। নতুন বছর সবার খুব ভালো কাটুক এই কামনা করি।1
- কারো বিরুদ্ধে ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগ, কারো বিরুদ্ধে আবার শ্লীলতাহানি, মারধর গায়ে আগুন দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। আর তার মিথ্যে মামলার ভয়েই গ্রাম ছাড়া প্রায় ৩০ জন গ্রামের বাসিন্দারা। কেউ এক বছর, কেউ আবার দেড় বছর যাবৎ ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছে। আর সেই সমস্ত জমি দখল করে নেওয়া অভিযোগ এলাকারই এক প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল রায়গঞ্জ থানার বড়ুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বড় বড়ুয়া মন্ডলপাড়া এলাকায়। অভিযুক্তরা হলেন মানিকুল রহমান, মহম্মদ মুস্তফা, জব্বর আলী, মুসলিমা খাতুন,সাবানা খাতুন, মালা খাতুনের বিরুদ্ধে তাদের বাড়ি সংশ্লিষ্ট এলাকায়। অভিযুক্তদের উদ্দেশ্য কারো জায়গা দখল করা, কারো পুকুর দখল করা, কারো কাছ থেকে আবার টাকা হাতিয়ে নেওয়া। মিথ্যে অভিযোগে একটি পরিবার ১৬ শতক জমি মুস্তাফার পরিবারকে দিতে বাধ্য হয়েছেন। তারপর তাদের বিরুদ্ধে মামলা তুলেছেন। এলাকার এক সেনাবাহিনী সহ তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মিথ্যা অভিযো দায়ের করেছেন। যারা প্রায় দু বছর হল গ্রামে পাইমারানি। কর্মস্থলে রয়েছেন। কারো সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে হাতে টাকা নিয়ে ফোন পের মাধ্যমে তার কিছু অংশ টাকা ফেরত দেওয়ার পর তাকে ব্ল্যাকমেইল করে। এলাকারই এক সিভিক ভলেন্টিয়ার মইনুদ্দিন আলী সহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে পরপর ছয়টি মিথ্যে মামলা করা হয়েছে। আর সেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য কখনো নয় লক্ষ টাকা , কখনো ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করছেন। আর এই মামলার ফলে তার চাকরিও খোয়াতে হয়েছে। আস্ত একটি গোটা গ্রাম ওই পরিবারের ভয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত। এই প্রসঙ্গে এলাকার এক বাসিন্দা হানিফ মহম্মদ বলেন,“আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে মামলা দিয়েছিল। আমরা গরিব মানুষ জনমজুরি করে খাই। আমার ১৬ শতক জমি দখল করে নিয়েছে মানিকুল রহমান সহ তার পরিবার প্রতিবাদ করলেই ফের মিথ্যে মামলা দিবে। আমাদের সেই মামলা চালানোর পয়সা নেই। গ্রামের যে সমস্ত মানুষ তাদের এই কার্যকলাপে প্রতিবাদ করে তাদের বিরুদ্ধেই মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়। এলাকার বাসিন্দাদের বক্তব্য, অভিযুক্তরা ধারালো অস্ত্র লাঠি আগ্নেয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের গ্রামের লোকেদের মারতে আসে। অনেক প্রতিবাদীকে মারও খেতে হয়। ওই পরিবারের পেছনে একাধিক প্রভাবশালী থাকায় গ্রামের লোকেদের ভয়ে সিঁটিয়ে থাকতে হয়। সম্প্রতি, পার্শ্ববর্তী একটি পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়ে ৬০টি গ্রামের বাসিন্দাদের হাঁসের মৃত্যু হয়েছে। গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলীর দু তিন বছরের পুরনো ৫০ টি গাছ কেটে সাফ করে দিয়েছে। তাদের বাঁধা দিতে গেলে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয় হাসেন আলীর তিন সন্তান সহ পরিবারের সদস্যদের। এই প্রসঙ্গে গ্রামের বাসিন্দা হাসেন আলী বলেন,....................................1
- অল্পের জন্য রক্ষা পেল তুফানগঞ্জ রানীরহাট বাজার! ইলেকট্রিক পোলে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ড1
- বামপন্থী সংগঠন বাস্তুহারা কেন্দ্রীয় পরিষদের শীতলকুচি ব্লক দ্বিতীয় সম্মেলনে দাবি- যথার্থ গৃহহীনদের আবাস যোজনার ঘর দিতে হবে1
- Post by Srija Roy1
- বাড়িতে গিয়ে ভোটার ভেরিফিকেশন,তবে কেন দেখুন ? মানবিক উদ্যোগ প্রশাসনের। #virałreels #highlights #highlightseveryonefollowers20251
- ২০২৬ লক্ষ্য করে ঘুঁটি সাজাল তৃণমূল! গ্রাউন্ড জিরোতে অরুণ ঘোষ ও কাজল ঘোষ!1
- উত্তরপ্রদেশের বাদা উইন গ্যাং এর 6 জনকে ধরল জঙ্গিপুর পুলিশ -- বড়সড় সাফল্য বলেই মনে করছেন।এরা প্রথমে গ্রামে আসত ফেরিওয়ালা সেজে পরে তারা বিভিন্ন জায়গায় সুযোগ বুঝে সোনার দোকানে লুট করতো। গ্রামে কোন একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতো ।যদি উত্তরপ্রদেশের পুলিশ এদের এই গ্যাংকে চায় অবশ্যই জঙ্গিপুর পুলিশ জেলা তুলে দেবে। সাংবাদিক বৈঠকে কি বললেন জঙ্গিপুর জেলা পুলিশ সুপার অমিত কুমার সাউ3